সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu

Thursday, December 26, 2024

ভগবতগীতা ১৮:৬৬ শ্লোক অনুসারে শ্রীকৃষ্ণ কি একমাত্র পরিত্রাণদাতা/মুক্তিদাতা? (ইস্কন সম্প্রদায়ের মতবাদের সমীক্ষা)

 


উক্ত শ্লোক অনুসারে শ্রীকৃষ্ণ পরিত্রাণদাতা বা মুক্তিদাতা নয়, বরং সদগুরু বা আধ্যাত্মিক শিক্ষক। আসুন প্রথমে আমরা শ্লোকটি দেখে নিই। এখানে আমরা 'আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ' (ইস্কন) এর ভগবতগীতার অনুবাদ ব্যবহার করছি। কারণ তারাই মূলত আন্তর্জাতিকভাবে সবচেয়ে ব্যাপক হারে প্রচার করে যে, একমাত্র কৃষ্ণই হলেন মুক্তিদাতা! ভগবতগীতা ১৮ অধ্যায়ের ৬৬ নং শ্লোক বলছে, সর্বধর্মান্ পরিত্যজ্য মামেকং শরণং ব্রজ৷ অহং ত্বাং সর্বপাপেভ্যো মোক্ষয়িষ্যামি মা শুচঃ৷৷ বঙ্গানুবাদ - "সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে কেবল আমার শ্বরণাগত হও। আমি তোমাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করব। তুমি শোক করো না।" (শ্রীমদ্ভগবতগীতা যথাযথ, ১৮:৬৬) ইস্কনের দাবি হল, উক্ত শ্লোকের মাধ্যমে পৃথিবীর সকলকে জানানো হচ্ছে যে, একমাত্র কৃষ্ণই হলেন পরিত্রাণ বা মোক্ষ বা মুক্তি-দাতা। কিন্তু এই দাবিটি সঠিক নয়। আমরা বিষয়টিকে ভগবতগীতা থেকেই দেখব কেন দাবিটি সঠিক নয়। উক্ত শ্লোককে আমরা প্রধান তিনটি অংশে ভাগ করতে পারিঃ 

 ১) সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে,
 ২) কেবল আমার শ্বরণাগত হও,
 ৩) আমি তোমাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করব।

⛔ ১) প্রথম অংশটি হল, "সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে"; এখানে "ধর্ম" বলতে হিন্দু ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, খ্রিস্টান ধর্ম এসব কিছুই বোঝানো হয়নি! বরং এখানে "ধর্ম" বলতে মূলত "কর্ম"-কে বোঝানো হয়েছে। এই একই ১৮ অধ্যায়ের ৪৭ থেকে ৪৮ নং শ্লোকেই আমরা দেখতে পাব যে, "স্বধর্ম" বলতে স্বভাবজাত "কর্ম"-কে বোঝানো হয়েছেঃ শ্রেয়ান্ স্বধর্মো বিগুণঃ পরধর্মাৎ স্বনুষ্ঠিতাৎ৷ স্বভাবনিয়তং কর্ম কুর্বন্নাপ্নোতি কিল্বিষম্৷৷ বঙ্গানুবাদ - "উত্তম রূপে অনুষ্ঠিত পরধর্ম অপেক্ষা অসম্যক রূপে অনুষ্ঠিত স্বধর্মই শ্রেয়। মানুষ স্বভাব-বিহিত কর্ম করে কোন পাপ প্রাপ্ত হয় না।" (শ্রীমদ্ভগবতগীতা যথাযথ, ১৮:৪৭) খেয়াল করুন, এখানে স্ব-ধর্ম কী? 

 "স্বভাবনিয়তং কর্ম"; অর্থাৎ স্বভাব অনুসারে কর্ম। ঠিক পরের ৪৮ নং শ্লোকে আরও স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, সহজং কর্ম কৌন্তেয় সদোষমপি ন ত্যজেৎ৷ সর্বারম্ভা হি দোষেণ ধূমেনাগ্নিরিবাবৃতাঃ৷৷ বঙ্গানুবাদ - "হে কৌন্তেয়! সহজাত কর্ম দোষযুক্ত হলেও ত্যাগ করা উচিত নয়। যেহেতু অগ্নি যেমন ধূমের দ্বারা আবৃত থাকে, তেমনই সমস্ত কর্মই দোষের দ্বারা আবৃত থাকে।" (শ্রীমদ্ভগবতগীতা যথাযথ, ১৮:৪৮) এখানে স্পষ্টই স্ব-ধর্ম বলতে "সহজং কর্ম" বা, "সহজাত কর্ম"-কে বোঝানো হয়েছে। 

 সুতরাং, যখন ভগবতগীতা ১৮:৬৬ শ্লোকে বলা হচ্ছে "সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে", তখন এখানে "সহজাত কর্ম" বা "স্বভাবজাত কর্ম"-কে পরিত্যাগ করার কথা বলা হচ্ছে! কোনো হিন্দু ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, খ্রিস্টান ধর্ম ইত্যাদি কোনো ধর্মের কথাই বলা হচ্ছে না। . . 

⛔ দ্বিতীয় এবং তৃতীয় অংশটি ছিলঃ "কেবল আমার শ্বরণাগত হও। আমি তোমাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করব।" (ভগবতগীতা ১৮:৬৬) প্রথমে তৃতীয় অংশটি গুরুত্বপূর্ণ - "আমি তোমাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করব।" এখানে পাপ থেকে মুক্ত করার অর্থ কি এই যে, শ্রীকৃষ্ণ তার পাপ তুলে নেবেন যে তার শরণ বা আশ্রয়ে আসবেন? উত্তর হল - না! দেখুন শ্রীকৃষ্ণ নিজেই আমাদের জানাচ্ছেন যে, তিনি কারও পাপ বা পুণ্য কিছুই তুলে নেবেন না! নাদত্তে কস্যচিৎ পাপং ন চৈব সুকৃতং বিভুঃ৷ অজ্ঞানেনাবৃতং জ্ঞানং তেন মুহ্যন্তি জন্তবঃ৷৷ বঙ্গানুবাদ - "পরমেশ্বর ভগবান জীবের পাপ এবং পুণ্য কিছুই গ্রহণ করেন না। অজ্ঞানের দ্বারা প্রকৃত জ্ঞান আবৃত হওয়ার ফলে জীবসমূহ মোহাচ্ছন্ন হয়ে থাকে।" (শ্রীমদ্ভগবতগীতা যথাযথ, ৫:১৫) উক্ত শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণকে সরাসরি "পরমেশ্বর ভগবান" বলা হয়নি। কিন্তু যদি তাকেই ইস্কনের দাবি অনুসারে ভগবান হিসেবে ধরে নেওয়া হয়, তবে এখানে স্পষ্ট বলা হয়েছে 

"নাদত্তে কস্যচিৎ পাপং"; অর্থাৎ "কারও পাপ গ্রহণ করেন না"। অর্থাৎ শ্রীকৃষ্ণের নিজের বক্তব্য অনুসারেই, তিনি কারও পাপ তুলে নিতে পারবেন না! আর যারা দাবি করবে যে, কৃষ্ণ নাম জপ করলেই পাপ মুছে যাবে বা, কৃষ্ণ পাপ তুলে নেবেন বা মুছে দেবেন, তাদের কৃষ্ণ নিজেই উক্ত শ্লোকে বলছেন যে, তারা হল "অজ্ঞানী" - "অজ্ঞানেনাবৃতং" (অজ্ঞানের দ্বারা আবৃত)!

 অর্থাৎ, যখন কৃষ্ণ বলছেন "আমি তোমাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করব", তখন এর অর্থ পাপ তুলে নেওয়া বা, পাপ মুছে দেওয়া নয়; বরং এর অর্থ অন্য কিছু। কী সেই অর্থ? এটা জানতে আমাদের এবার দ্বিতীয় অংশটিকে দেখতে হবে যেখানে বলা হচ্ছিলঃ "কেবল আমার শ্বরণাগত হও" (ভগবতগীতা ১৮:৬৬) এই "শ্বরণাগত" হওয়ার বিষয়টি আমাদের পরিষ্কার দেখিয়ে দিচ্ছে, পাপ থেকে মুক্ত করার অর্থ কী! আর এই "শ্বরণাগত" এর অর্থ হল, কৃষ্ণ এখানে সদ্-গুরু আর তিনি অর্জুনকে নির্দেশ দিচ্ছেন অন্য সকল স্বভাবজাত কর্ম ছেড়ে কেবল তার (কৃষ্ণের) নির্দেশ মত চলতে। আসুন ভগবতগীতা থেকেই আমরা এর প্রমাণ দেখি! শ্রীকৃষ্ণ নিজেই সদ্-গুরু বিষয়ে বলছেনঃ তদ্ বিদ্ধি প্রণিপাতেন পরিপ্রশ্নেন সেবয়া৷ উপদেক্ষ্যন্তি তে জ্ঞানং জ্ঞানিনস্তত্ত্বদর্শিনঃ৷৷ বঙ্গানুবাদ - "সদগুরুর শরণাগত হয়ে তত্ত্বজ্ঞান লাভ করার চেষ্টা কর। বিনম্র চিত্তে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা কর এবং অকৃত্রিম সেবার দ্বারা তাঁকে সন্তুষ্ট কর। তা হলে সেই তত্ত্বদ্রষ্টা পুরুষেরা তোমাকে জ্ঞান উপদেশ দান করবেন।" (শ্রীমদ্ভগবতগীতা যথাযথ, ৪:৩৪) অর্থাৎ সদগুরুর নিকট নিয়ে বিনম্র চিত্তে প্রশ্ন করতে হবে তত্ত্বজ্ঞান জানার জন্য। আর অর্জুন ঠিক এই কাজটাই করেছে কৃষ্ণের ক্ষেত্রে - যা প্রমাণ করে, কৃষ্ণ এখানে অর্জুনের সদগুরুর ভূমিকা পালন করছেন। এর প্রমাণ আমরা এই ১৮ অধ্যায়ের প্রথম শ্লোকেই দেখতে পাই যেখানে বলা হয়েছেঃ অর্জুন উবাচ সন্ন্যাসস্য মহাবাহো তত্ত্বমিচ্ছামি বেদিতুম্৷ ত্যাগস্য চ হৃষীকেশ পৃথক্কেশিনিসূদন৷৷ বঙ্গানুবাদ - "অর্জুন বললেন - হে মহাবাহো! হে হৃষীকেশ! হে কেশিনিসূদন! আমি সন্ন্যাস ও ত্যাগের তত্ত্ব পৃথকভাবে জানতে ইচ্ছা করি।" (শ্রীমদ্ভগবতগীতা যথাযথ, ১৮:১)

 খেয়াল করুন, এখানে গীতা ১৮:১ শ্লোকে অর্জুন বিনম্র চিত্তে কৃষ্ণকে প্রশ্ন করছেন তত্ত্বজ্ঞান জানার জন্য। সুতরাং গীতা ৪:৩৪ এর মানদণ্ড অনুযায়ী কৃষ্ণ এখানে অর্জুনের সদগুরু। সেক্ষেত্রে ভারতীয় রীতিতে সদগুরু যেভাবে বলবে, শিষ্যকে সেভাবেই চলতে হবে। শিষ্য নিজের মত নিয়মে চলবে না! বরং সদগুরু যা যা নির্দেশ দেবেন, শিষ্য ঠিক তাই তাই করবেন! আর ঠিক এটাই কৃষ্ণ সদগুরু হিসেবে তার শরণে আসা শিষ্য অর্জুনকে বলছেন যে, "সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে কেবল আমার শ্বরণাগত হও"; যার সহজ অর্থ হল, 'তোমার সকল স্বভাবজাত কর্ম ছেড়ে দিয়ে এবার আমি তোমাকে যেভাবে যেভাবে যা যা করতে বলছি, সেভাবে সেভাবে সেগুলো করো। কারণ আমি এখন তোমার সদগুরু। একারণে অর্জুন, তুমি আমার দেখানো নির্দেশ মত সবকিছু করো, তবে তুমি পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকবে। তুমি এটা নিয়ে কোনো চিন্তা কোরো না যে, আমি পাপে জড়িয়ে পড়ব কিনা! বরং আমার কথা মত সবকিছু করলে তুমি পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকবে!' আর ভগবতগীতা ১৮:৬৬ শ্লোকের "পাপ থেকে মুক্ত" করার তৎপর্য হল এটাই যে, সদগুরু হিসেবে অর্জুন যদি কৃষ্ণের কথামত চলে, তবে অর্জুন আর পাপ কর্মে জড়াবেন না, বরং পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকবেন, কারণ কৃষ্ণ তখন সদগুরু হিসেবে অর্জুনকে পথ নির্দেশ দিতে থাকবেন! মনে রাখা জরুরি যে, "পাপ থেকে মুক্ত" করার অর্থ অর্জুনের আগের পাপ মুছে দেওয়া নয়, কারণ কৃষ্ণ নিজেই ভগবতগীতা ৫:১৫ শ্লোকে বলেছেন যে, ভগবান কারও পাপ গ্রহণ করেন না (যা আমরা উপরে আলোচনা করেছি)। তাই আপনার পূর্বের সকল পাপ আপনারই থেকে যাবে! আর আবারও উল্লেখ্য যে, যারা মনে করে যে, কৃষ্ণ নাম জপ করলেই পাপ মুছে যাবে বা, কৃষ্ণ পাপ তুলে নেবেন বা মুছে দেবেন, তাদেরকে কৃষ্ণ নিজেই উক্ত শ্লোকে (ভগবতগীতা ৫:১৫ শ্লোকে) বলছেন যে, তারা হল "অজ্ঞানী" - "অজ্ঞানেনাবৃতং" (অজ্ঞানের দ্বারা আবৃত)! . . 

⛔ একারণে পূর্বকৃত পাপ যখন কৃষ্ণ তুলে নেবেন না, তখন আপনার সকল পাপ আপনারই থেকে যাবে। আর তাই এই পাপ থেকে উদ্ধার পেয়ে মুক্তি বা মোক্ষ বা পরিত্রাণ লাভের জন্য শ্রীকৃষ্ণ নিজেকে বাদ দিয়ে অন্য এক ঈশ্বরের শরণাগত হতে বলেছেন। এ সম্পর্কে ভগবতগীতা ১৮:৬২ শ্লোকে বলা হয়েছেঃ তমেব শরণং গচ্ছ সর্বভাবেন ভারত৷ তৎপ্রসাদাৎ পরাং শান্তিং স্থানং প্রাপ্স্যসি শাশ্বতম্৷৷ বঙ্গানুবাদ - "হে ভারত, সর্বতোভাবে তাঁর শরণাগত হও। তাঁর প্রসাদে তুমি পরা শান্তি এবং নিত্য ধাম প্রাপ্ত হবে।" (শ্রীমদ্ভগবতগীতা যথাযথ, ১৮:৬২) এখানে উক্ত শ্লোকের সংস্কৃততে "তমেব শরণং" রয়েছে যার অর্থ "তাঁর শরণ" বা, "তাঁর আশ্রয়"। এখানে কৃষ্ণ বলেন নি যে, আমার শরণে এসো; বরং বলেছেন, 'তাঁর শরণে যাও'! অর্থাৎ, এখানে কৃষ্ণ নিজেকে বাদ দিয়ে অন্য এক ঈশ্বরের আশ্রয় গ্রহণ করতে বলেছেন! আর এর মাধ্যমে কী হবে? "প্রাপ্স্যসি শাশ্বতম্"; অর্থাৎ "নিত্য ধাম প্রাপ্ত হবে"। আর 'নিত্য ধাম' এর অর্থ হল 'মোক্ষ লাভ' বা 'মুক্তি লাভ' বা 'পরিত্রাণ লাভ' করা।

অর্থাৎ কৃষ্ণ নিজেকে বাদ দিয়ে অন্য একজন ঈশ্বরের আশ্রয় গ্রহণ করতে বলছেন, যাঁর আশ্রয়ে গেলে মুক্তি বা পরিত্রাণ লাভ করা যাবে! 

 কে তিনি? 🙏 তিনিই হলেন প্রভু যীশু খ্রিস্ট! যিনিই একমাত্র মানবজাতির পাপকে নিজের ওপর তুলে নিয়েছেন, যাতে তাঁকে বিশ্বাস করার মাধ্যমে আপনি আমি মুক্তি বা পরিত্রাণ লাভ করতে পারি! 🙏 বাইবেল আমাদেরকে এই মুক্তি বা পরিত্রাণের সুসংবাদ এভাবে জানাচ্ছে, 

  "এই সুসমাচারের দ্বারা তোমরা পরিত্রাণ পেয়েছ,  ...অন্যথায়, তোমরা বৃথাই বিশ্বাস করেছ।  শাস্ত্র অনুসারে খ্রীষ্ট আমাদের পাপের কারণে মৃত্যুবরণ করেছেন,  তিনি সমাধিপ্রাপ্ত হয়েছেন ও  শাস্ত্র অনুসারেই তিনি তৃতীয় দিবসে উত্থাপিত হয়েছেন" (১করিন্থীয় ১৫:২-৪ (BCV))

 অর্থাৎ, প্রভু যীশু খ্রিস্ট যিনি স্বয়ং ঈশ্বর, তিনি মনুষ্য রূপে পৃথিবীতে এলেন, আমাদের পাপকে নিজের ওপর তুলে নিয়ে ক্রুশে বলিদান হলেন এবং মৃত্যুর তিন দিন পর পুনরায় মৃত থেকে জীবিত হয়ে প্রমাণ দিলেন যে, তিনিই একমাত্র মৃত্যুঞ্জয়ী ঈশ্বর! 

 তাই আজ যদি আপনি বিশ্বাস করেন যে, প্রভু যীশু খ্রিস্ট আপনার পাপকে নিজের ওপর তুলে নিয়েছেন, তবে আপনি এই জন্মেই মুক্তি বা পরিত্রাণ লাভ করবেন! একারণে খ্রিস্টের শিষ্য পিতর ঈশ্বরের আত্মায় চালিত হয়ে বলেছিলেন, আকাশের নীচে, মনুষ্যদের মধ্যে যীশু নাম ব্যতীত অন্য কোনো নাম নেই, যে নামে কেউ মুক্তি বা পরিত্রাণ লাভ করতে পারে! (প্রেরিত ৪:১২ দ্রষ্টব্য)! . . -

শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: