যখন কোনো জাতি তার শিকড় খোঁজে, তখন সে ফিরে যায় অতীতে—যেখানে জন্ম, পরিচয় এবং উদ্দেশ্যের সূত্র খুঁজে পাওয়া যায়। বাইবেলের আদি পুস্তক এমনই এক গ্রন্থ, যা কেবল ধর্মীয় ইতিহাসের নয়, বরং মানবজাতির অস্তিত্ব ও ঈশ্বরের মহাপরিকল্পনার এক বিস্ময়কর নথি। এটি সময়ের আগমন থেকে একটি উদ্দেশ্যপূর্ণ যাত্রার শুরু, যেখানে সৃষ্টির প্রতিটি স্তর, মানব জীবনের মোড়, এবং এক পরম সত্তার উপস্থিতি অনুভব করা যায়।
তবে আদি পুস্তক কেবল তথ্য নয়, এটি রচিত হয়েছিল এক নির্দিষ্ট যুগ, জাতি ও সংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে—যেখানে বহু দেবতার পূজা প্রচলিত ছিল, এবং মানুষ প্রকৃতির উপাসনায় বিভ্রান্ত ছিল। সেই অন্ধকার সময়েই আদি পুস্তক এক দীপ্ত আলো হয়ে দাঁড়ায়, ঘোষণা করে: সব কিছুর একমাত্র স্রষ্টা আছেন, যিনি ন্যায়বান, করুণাময় ও উদ্দেশ্যপরায়ণ।
এই লেখায় আমরা ফিরে যাব সেই প্রাচীন সময়ে, ভেদ করব ভাষার, সংস্কৃতির ও বিশ্বাসের স্তর—যেখানে আদি পুস্তক জন্ম নিয়েছিল। আমরা দেখব কীভাবে এই গ্রন্থটি এক নতুন জাতিকে আত্মপরিচয়ের আলো দেয়, এবং বিশ্ব ইতিহাসে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করে। যখন কোনো জাতি তার শিকড় খোঁজে, তখন সে ফিরে যায় অতীতে—যেখানে জন্ম, পরিচয় এবং উদ্দেশ্যের সূত্র খুঁজে পাওয়া যায়। বাইবেলের আদি পুস্তক এমনই এক গ্রন্থ, যা কেবল ধর্মীয় ইতিহাসের নয়, বরং মানবজাতির অস্তিত্ব ও ঈশ্বরের মহাপরিকল্পনার এক বিস্ময়কর নথি। এটি সময়ের আগমন থেকে একটি উদ্দেশ্যপূর্ণ যাত্রার শুরু, যেখানে সৃষ্টির প্রতিটি স্তর, মানব জীবনের মোড়, এবং এক পরম সত্তার উপস্থিতি অনুভব করা যায়।
তবে আদি পুস্তক কেবল তথ্য নয়, এটি রচিত হয়েছিল এক নির্দিষ্ট যুগ, জাতি ও সংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে—যেখানে বহু দেবতার পূজা প্রচলিত ছিল, এবং মানুষ প্রকৃতির উপাসনায় বিভ্রান্ত ছিল। সেই অন্ধকার সময়েই আদি পুস্তক এক দীপ্ত আলো হয়ে দাঁড়ায়, ঘোষণা করে: সব কিছুর একমাত্র স্রষ্টা আছেন, যিনি ন্যায়বান, করুণাময় ও উদ্দেশ্যপরায়ণ।
এই লেখায় আমরা ফিরে যাব সেই প্রাচীন সময়ে, ভেদ করব ভাষার, সংস্কৃতির ও বিশ্বাসের স্তর—যেখানে আদি পুস্তক জন্ম নিয়েছিল। আমরা দেখব কীভাবে এই গ্রন্থটি এক নতুন জাতিকে আত্মপরিচয়ের আলো দেয়, এবং বিশ্ব ইতিহাসে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করে।
0 coment rios: